ডিউ পেইন থেরাপি অয়েল একটি প্রাকৃতিক ও দ্রুত কার্যকরী তেল, যা যেকোনো ধরনের ব্যথা যেমন: কোমর, ঘাড়, হাঁটু, জয়েন্ট, মাংসপেশি বা নার্ভের ব্যথায় দ্রুত আরাম এনে দেয়। এতে রয়েছে বিশেষ হরবাল উপাদান, যা শরীরের গভীরে গিয়ে ব্যথার মূল উৎসে কাজ করে। নিয়মিত ব্যবহারে ব্যথা কমে যায় এবং শরীর ফিরে পায় স্বাভাবিক গতি ও স্বস্তি। রাসায়নিকমুক্ত ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন এই অয়েল এখন হাজারো মানুষের বিশ্বস্ত সমাধান।
এই প্রথম বাংলাদেশে এসেছে থাইল্যান্ড ফর্মুলায় তৈরি একটি বিশেষ পেইন থেরাপি অয়েল – Dew Pain Therapy Oil। এটি মূলত ব্যাংককে “DAYAK” নামে ব্যাপক পরিচিত এবং জনপ্রিয় একটি মেসেজ অয়েল, যা থাইল্যান্ডের প্রাচীন হারবাল রেসিপি অনুসারে তৈরি। এখন বাংলাদেশের মানুষও পাচ্ছেন এই বিশ্বমানের পণ্যটি, যা যেকোনো ধরনের শারীরিক ব্যথার বিরুদ্ধে কাজ করে দারুণভাবে।
ডিউ পেইন থেরাপি অয়েল তৈরি করা হয়েছে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ওষধি উপাদান দিয়ে। এতে রয়েছে:
থাই হারবাল এক্সট্র্যাক্ট
ইউক্যালিপ্টাস অয়েল
মিন্ট এসেন্স
ক্যাম্পোর (Camphor)
পিপারমিন্ট অয়েল
লেমন গ্রাস এক্সট্র্যাক্ট
এই উপাদানগুলো যুগ যুগ ধরে শরীরের ব্যথা, ফোলা ভাব, মাংসপেশির টান ও স্নায়ুর সমস্যায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
এই অয়েলটি ব্যবহার করার পর তা দ্রুত ত্বকে শোষিত হয়ে ব্যথার মূল জায়গায় গিয়ে কাজ করে। রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেয়, স্নায়ুর শিথিলতা আনে এবং মাংসপেশিকে আরাম দেয়। এটি শুধু ব্যথা লুকিয়ে রাখে না, বরং ব্যথার উৎসে কাজ করে দীর্ঘস্থায়ী আরাম দেয়।
বাংলাদেশে ইতিমধ্যে অনেক ব্যবহারকারী Dew Pain Therapy Oil ব্যবহার করে চমৎকার ফল পেয়েছেন। এটি বিশেষভাবে কার্যকর নিচের ব্যথাগুলোতে:
কোমর ও ঘাড়ের ব্যথা
জয়েন্ট ও হাড়ের ব্যথা
নার্ভ ও মাংসপেশির ব্যথা
হাঁটু ও পিঠের ব্যথা
প্যারালাইসিস রোগীর হাতে-পায়ে
খেলোয়াড়দের ইনজুরি বা টান লাগলে
বিশেষ করে যাঁরা প্যারালাইসিস আক্রান্ত, তাঁদের জন্য এই অয়েলটি ব্যায়ামের সাথে ব্যবহার করলে মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই উন্নতি লক্ষ্য করা যায়।
ব্যথার স্থানে অল্প পরিমাণ তেল নিয়ে হালকা করে ৩–৫ মিনিট মালিশ করুন। দিনে ২–৩ বার ব্যবহার করা সবচেয়ে ভালো ফল দেয়। প্যারালাইজড রোগীর ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী মালিশের পরে হালকা ব্যায়াম করলে দ্রুত উপকার পাওয়া যায়।
ব্যবহারের ৫–১০ মিনিটের মধ্যেই অধিকাংশ ব্যথায় আরাম পাওয়া যায়। পুরাতন ও দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার ক্ষেত্রে ২–৩ দিনের নিয়মিত ব্যবহারে ব্যথা অনেকটাই কমে আসে। অনেকে প্রথম ব্যবহারে স্বস্তি অনুভব করেন।